আর্পিতাকে কলেজ শেষে ক্লাস রুমে
আজকে আমার লাইফের একটা মজার এবং অনন্দের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করব। এটা আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ন গল্প। এটা ছিল আমার লাইফের প্রথম সেই বিশেষ খেলার অনুভুতি। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না। আমার নামটা না জানাই থাক। মেয়েটার নাম অর্পীতা। তার পুরো নাম বললাম না। মজার চটি গল্প
সে আর আমি একসাথে এবং একই ক্লাসে পড়ি। সে আর আমি বয়সের দিক থেকেও ছিলাম এক বয়সি । অর্পীতা ছিল আমাদের কলেজের সেরা সুন্দরী। আমি তো তার মতো একটা মাল আমাদের ক্লসে পেয়ে খুবই খুশি হয়ে ছিলাম। সেই সাথে ক্লাসের অন্য ছেলেরাও। কিন্ত সে ছিল খুবই ভাব আলা মাইয়া বাবার টাকায় প্রচুর ফুটানি দেখাইতো। নিজের ক্লাসের কোন ছেলেকেই সে কোন পাত্তাই দিত না। কিন্ত আমিও মাল কম যাই না। এমন সিস্টেম এ কাজ করে দিছি যে মাইয়া আমাকে ছাড়া কিসু বুঝে না। তবে তার জন্য আমাকে অনেক কাঠখর পোড়ানো লাগছে। Bangla Choti Golpo
যাই হোক, আমি তার শরীরের হালকা একটা বর্ননা দিচ্ছি তাহলেই বুঝতে পারবেন সে কোন লেভেলের মাল। ৫.৪ হাইট এ স্লিম ফিগার, ধব ধবে ফর্সা একদম বলিউড এর নাইকা দের মতন। ওর পাহার দুইটা একদম বাতাবি লেবুর মতন একদম টান টান। তার পিছে পুরা দুই বছর ঘুরে বাগে আনছি। তাও শালী কথায় কথায় পার্ট নেয় । আর এসব দেখলেই মন চায় রাস্তার উপর শোয়াইয়া পুরা এলাকার বেডাগো দিয়ে লাগাই।
তবে একদিন ওর একটা কথায় আমার মাথায় রক্ত উঠে গেল। সেইদিনই ডিসিশন নিলাম যে করেই হোক শালীকে খেলবো। কথাটা এই রকম ছিল। “অর্পীতা আজকে কি কলেজ খোলা? শালী আমার সামান্য কথায় বিরক্ত হয়ে গেল আর বলল তুমি যখন-তখন আমাকে ফোন দিয়ে ডিস্টর্ব করবা না। কলেজ খোলা কিনা গিয়ে দেখতে পারো না ” আর এই কথা আমার মনে প্রচন্ড আঘাত হানে। চটি গল্প
তার পর ওই দিনই কলেজ এ গেলাম। কলেজের সব ক্লাস শেষ হতেই অর্পীতাকে গিয়ে বললাম তোমাকে সাথি মেম ডেকেছে। আর লাইব্রেড়ীর পাশের রুমে দেখা করতে বলেছে। মেম সেখানেই আছে। কিন্ত কাহিনী হল সাথি মেম তো আজকে টিফিনেই বাড়িতে চলে গেছেন। এর এখন লাইব্রেড়ীর পাশের রুম তো অনেক দুর লাইব্রেড়ীতেও কেউ নাই। আসলে আমাদের কলেজ এর ভিতর লাইব্রেড়ীর জায়গাটাই সব থেকে শান্ত সৃষ্ট স্থান। অর্পীতাও আমর কথায় রাজি হয়ে গেল। আমিও অর্পীতার সাথে সাথে গেলাম। New Choti Golpo অবশেষে আমি তাকে নিয়ে লাইব্রেড়ীর পাশের রুমে ঢুকলাম। ঢুকেই দরজা লাগাইয়া দিলাম আর শালীরে ওয়াল এর লগে ঠেসে ধরলাম।
অর্পীতা বুঝে গেল তার সাথে কি করতে চাচ্ছি আমি। তাই সেও রাজি হয়ে গেল। যদিও শালী একটা পুরাই টাগরা মাল একহাত দিয়ে শালীর পাহাড় দুইটা ধরে চটকাটে লাগলাম। আর ঠোটে গালে একের পর এক কিস করতে লাগলাম। কিন্ত শালী আমাকে আর কোন বাধাই দিলো না। ওর বাধা না দেওয়াতে দেখে আমার মেশিনটা খারা হয়ে গেল। এবার বললাম আমার পান্ট এর চেইন টা খোল। প্রথম আমার কথা পাত্তাই দিল না। দিলাম পাহাড়ে একটা কামর বসাই য়া। তার পর কাপর এর উপর দিয়ে গর্তের উপরে হাত দিলাম। ওহ কি নরম একটা গর্ত। তাও খুলল না । এবার বললাম ঠিক আছে ছেঢ়ে দিলে কি চলে যাবি। ও বলল না আমার অনেক সেক্স উঠছে তুমি কর কিন্ত ওটা গালে নিতে ঘৃনা করে। তাও একটু জোর করাতে...
এবার আমার চেন খুলে ৮ ইঞ্চি খারা আবালের মত মেশিনটা বের করে আনল। এবার বললাম চুষে দে এবার আর দেরি করল না। মেশিনটা মুখের ভিতর নিয়ে চোষা শুরু করল। এভাবে অর্পীতা প্রায় ১০ মিনিট চুশে দিল। আর আমি মনে হয় সুখের সাগরে ভাসতে ছিলাম। আমি আর থাকতে পারছিলাম না।অর্পীতা কে পুরা খুলে উলঙ্গ করে ফেললাম। দেখি কি পিংক কালার সেই একটা গর্ত। এবার অর্পীতাও পুরা গরম হয়ে গেছে আমার মেশিনের ঠাপ খাওয়ার জন্য হা করে আছে কিন্ত লজ্জায় আর ভাবের গুতায় কিছু বলছে না। বোন চটি
এবার শালিরে বেঞ্চ এ শুইয়ে দিলাম। আর গর্ত ফাক করে দুই পা দুই দিকে মেলে দিয়ে আমার মেশিনটা এক ঠাপে ভরে দিলাম। উফ কি সুখ। জীবন টা ধন্য আমার এমন একটা তাগরা মাগি কে লাগাতে পেরে। এর পর আমার পুরে শক্তি দিয়ে ঠাপের পর ঠাপ দিতে শুরু করলাম। আর অর্পীতা সুখের ঠেলায় বলছে আর একটু জোরে দে শালা মাদারচো*দ। কারন আমার ঠাপের গুতায় তার গর্ত দিয়ে লাল জল বের হচ্ছিল। আমি মনে মনে খুব খুশি হইলাম। যে শালীরে আমিই প্রথম খাইলাম। এর ইচ্ছা মত ঠাপাতে লাগলাম।
এভাবে পুরা ২০ মিনিট করলাম প্রটেকশন ছাড়া। তার পর গর্তের ভিতরেই মাল ছেড়ে দিলাম। তার পর ওরে বললাম দেখ তোকে যে এই গুলা করছি কাউকে বলিস না বুঝোসেই তো তোরই দুর্নাম হবে। তারপর আমার একসাথে কয়টা ছবি করলাম করা অবস্থায়।
তার পর মনে একটু ভয় ঢুকাইয়া দিলাম এইকথা কথা কেউ জানলে তোর সব ছবি আমি নেটে দিয়ে দিয়ে দিব। ও কথা দিল কাউকে বলবে না। তার পর আমি তাকে বাড়ি প্রর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসলাম।
পর দিন সকাল হতেই অর্পীতা আমাকে কল দিল কই তুই। কেন কি হইছে আসলে তোর সাথে কিছু কথা ছিল। আমি তো অনেক ভয় পেয়ে গেলাম কি না কি করে। পরে আমার দেখা করলাম ও একাই এসেছে। হা বল কেন ডেকেছিস। চল আমরা বিয়ে করব। কি আমি আকাশ থেকে পরলাম। অর্পীতা একি বলছে। তুই কি সত্যি আমাকে বিয়ে করবি। হা চল। দ্যাখ কালকে এইগুলা করছোস কোন প্রটেক্টর ও ব্যবহার করোছ নাই এখন আমার বাচ্চা হয়ে গেলে এর দ্বয়িত্য কে নিবে। তাই এখন ই বিয়ে করব। আর যদি না করস তাহলে তোর খবর আছে । এই সুযোগে তাই আমিও রাজি হয়ে গেলাম।
ভাই বোন চটি । চটি গল্প । গল্পটা পুরাই কল্পকাহিনী। তাই কেউ ব্যস্তব জীবনে চেষ্ট করবেন না। ধন্যবাদ